সারাংশ ও সারমর্ম লিখন এর নিয়ম

 বর্তমান সভ্যতায় দেখি, এক জায়গায় একদল মানুষ অন্ন উৎপাদনের চেষ্টায় নিজের সমস্ত শক্তি নিয়োগ করেছে, আরেক জায়গায় আরেকদল মানুষ স্বতন্ত্র থেকে সেই অন্নে প্রাণধারণ করে। চাঁদের এক পিঠে অন্ধকার, অন্য পিঠে আলো— এ সেইরকম। একদিকে দৈন্য মানুষকে পঙ্গু করে রেখেছে অন্যদিকে ধনের সন্ধান, ধনের অভিমান, ভোগবিলাস-সাধনের প্রয়াসে মানুষ উন্মত্ত। অন্নের উৎপাদন হয় পল্লিতে, আর অর্থের সংগ্রহ চলে নগরে। অর্থ উপার্জনের সুযোগ ও উপকরণ সেখানেই কেন্দ্রীভূত; স্বভাবতই সেখানে আরাম, আরোগ্য, আমোদ ও শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়ে অপেক্ষাকৃত অল্পসংখ্যক লোককে ঐশ্বর্যের আশ্রয় দান করে। পল্লিতে সেই ভোগের উচ্ছিষ্ট যা-কিছু পৌছায় তা যৎকিঞ্চিৎ।


সারাংশ: পৃথিবীতে সর্বত্র একটা শৃঙ্খল আছে। বিভিন্ন প্রাণী, উদ্ভিদ প্রভৃতির ক্ষেত্রে দেখা যায়, একে অন্যের উপর নির্ভরশীল। উৎপাদন-ভোগ, সম্পদ-দৈন্য, নগর-পল্লি সব কিছুই সমান্তরাল গতিতে চলে। তবে সুযোগ-সুবিধায় পল্লির চেয়ে নাগরিক জীবন অনেকটা এগিয়ে। 


আর্টিকেলের শেষকথাঃ সারাংশ ও সারমর্ম

 শিক্ষার্থীরা  আজকে আমরা জানলাম সারাংশ ও  সারমর্ম। যদি আজকের এই সারাংশ ও সারমর্ম  টি ভালো লাগে তাহলে এখনি ফেসবুকে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন আর এই রকমই নিত্যনতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ । Search-Asked BD

Post a Comment

Previous Post Next Post