পাট
সূচনা : পাট এক প্রকার আঁশ। পাট গাছ থেকে আমরা এটি পেয়ে থাকি। এটি বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল ৷
জন্মস্থান : পাট নিচু ভূমিতে ভালো জন্মে। এটি আর্দ্র এবং উষ্ণ জলবায়ুতে ভালো জন্মে। বাংলাদেশ, ভারত এবং থাইল্যান্ডে অনেক পাট জন্মে। শ্রীলঙ্কা ও ব্রাজিলেও কিছু পাট জন্মে।
কীভাবে জন্মানো হয় : প্রথমে কৃষকেরা জমিতে চাষ এবং মই দেয়। তারপর তারা বীজ বপন করে। এক সপ্তাহের মধ্যে পাটের চারা জন্মায়। এটি নিচু জমিতে ভাল জন্মে।
কীভাবে সংগ্রহ করা হয় : চার থেকে পাঁচ মাস পরে পাট গাছ পূর্ণাঙ্গ রূপ লাভ করে। তারপর এগুলো কেটে পচানোর জন্য পানিতে ডুবিয়ে রাখা হয়। কিছুদিন পরে কাঠি থেকে আঁশ ছাড়ানো হয় এবং ধৌত করে রোদে শুকানো হয়। এভাবে আঁশ ব্যবহার এবং বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়।
উপকারিতা : থলে, মাদুর, গালিচা, কাগজ, কাপড়, রশি ইত্যাদির মতো অনেক দ্রব্য পাট থেকে তৈরি করা হয়। পাট কাঠি জ্বালানি হিসেবে এবং বেড়া দেওয়ার কাজে ব্যবহৃত হয়।
উপসংহার : পাট এবং পাটজাত দ্রব্য রপ্তানি করে আমরা অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করি। তাই একে বাংলাদেশের সোনালি আঁশ বলা হয়।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ পাট অনুচ্ছেদ রচনা
শিক্ষার্থীরা আজকে আমরা জানলাম পাট অনুচ্ছেদ রচনা সম্পর্কে । যদি আজকের এই পাট অনুচ্ছেদ রচনা টি ভালো লাগে তাহলে এখনি ফেসবুকে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন আর এই রকমই নিত্যনতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ । Search-Asked BD
Post a Comment