Ad

"পদ্মা সেতু" বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক সেতু, যা গঙ্গা নদীটি দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সংযোগ করে। এই সেতুটির রচনা সম্পর্কে সাধারণ তথ্য নিম্নে দেওয়া হলো:

 
 

সেতুর নাম: পদ্মা সেতু


স্থাপনা তারিখ: ২১ মার্চ, ২০১৪

স্থান: পদ্মা সেতু বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গা নদীর উপর স্থাপিত হয়েছে। সেটি বাংলাদেশের মুন্দারি উপজেলা থেকে ভারতের মালদা জেলায় যায়।

 

সেতুর দৈর্ঘ্য: পদ্মা সেতু লাগলো প্রায় ৬.১৫ কিমি (বাংলাদেশ প্রান্ত) থেকে ৫.৯৭ কিমি (ভারত প্রান্ত)।

 

সেতুর প্রকার: পদ্মা সেতু একটি ট্রাস আর্ক সেতু, অর্থাৎ সেতুটির স্পান পিলারগুলির মধ্যে দীর্ঘ স্পানগুলি আছে, যা সেতুটিকে উপরে সাস্তা করে থাকে।

 

উদ্দেশ্য: পদ্মা সেতু বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গা নদীর ওষুধ সরবরাহ ও যাতায়াতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ যোগস্থলী।

 

সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষ: পদ্মা সেতু প্রধানত ভারত ও বাংলাদেশের সংযোগকারী সরকারগুলির সহযোগিতায় নির্মাণ হয়েছে, সংস্থাগুলি সংযোজনে ভারতীয় স্থাপতি পুর্বে "RITES Ltd" এবং "AFCONS Infrastructure Ltd" ছিল, এবং বাংলাদেশের স্থাপতি পুর্বে "Sino Hydro Corporation" এবং "Bangladesh Bridge Authority" ছিল।

 

পদ্মা সেতু নির্মাণের মৌলিক উদ্দেশ্য: পদ্মা সেতুর নির্মাণের মৌলিক উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে প্রান্তীয় বাণিজ্য সারাবাহিনী, পোষ্য ও বাণিজ্যিক যাতায়াতের উন্নতি, এবং গঙ্গা নদীর ওষুধের দ্বিমুখী যাত্রা সুবিধা সরবরাহ করা। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প ছিল যা দুই বাংলা ভাষার জনগণের মধ্যে বন্ধন স্থাপনে সাহায্য করে।

 

পদ্মা সেতুর সরণির মৌলিক বৈশিষ্ট্য: পদ্মা সেতু বিশাল স্প্যানগুলি সহ একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখায়, এবং গঙ্গা নদীর উদ্দাম সমুদ্রসৈকত সুন্দর দৃশ্য তৈরি করে।

 

সেতুর মূল উদ্দেশ্যগুলি:

  1. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সারাবাহিনী যাতায়াতে সুবিধা সরবরাহ করা.
  2. পদ্মা নদীর ওষুধ সরবরাহে সাহায্য করা.
  3. একটি ঐতিহাসিক যাতায়াত সারণি স্থাপন করা.

মূল পরিকল্পনা ও নির্মাণ: পদ্মা সেতুর নির্মাণের পরিকল্পনা সংগ্রহ করার পর, নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৫ সালে। এই সেতু বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিদেশীয় যাতায়াতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প হিসেবে স্থাপিত হয়েছে এবং গঙ্গা নদীর পার করে একটি মৌলিক যাতায়াত সারণি স্থাপন করা হয়েছে। সেতুটির নির্মাণ কাজ প্রায় ৯ বছর সময় নেয়।

 

পদ্মা সেতু একটি বিশাল প্রকল্প যা বাংলাদেশ ও ভারতের সাথে একত্রিত হয়েছে এবং দুই দেশের মধ্যে প্রান্তীয় সম্প্রেষণে সাহায্য করছে। এই সেতু একটি দ্বি-মুখী যাতায়াত সুবিধা সরবরাহ করে এবং বিশেষভাবে বন্ধন তৈরি করেছে, যা দুই দেশের মধ্যে সাহায্য করেছে। 


পদ্মা সেতু হলো বাংলাদেশ ও ভারত দুটি বৃহত্তম উপমহাদেশের মধ্যে পদ্মা নদী নিয়ে তৈরি একটি সুন্দর সম্মিলিত সেতু। এই সেতুর মোট দৈর্ঘ্য বাংলাদেশ প্রান্তে ৬.১৫ কিলোমিটার এবং ভারত প্রান্তে ৫.৯৭ কিলোমিটার। পদ্মা সেতু একটি ট্রাস আর্ক সেতু, অর্থাৎ সেতুটির স্পান পিলারগুলির মধ্যে দীর্ঘ স্পানগুলি আছে, যা সেতুটিকে উপরে সাস্তা করে থাকে। 


পদ্মা সেতু বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গা নদীর ওষুধ সরবরাহ ও যাতায়াতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ যোগস্থলী। এই সেতু ছিল একটি ঐতিহাসিক প্রকল্প যা বাংলা ভাষার দুটি জাতির মধ্যে বন্ধন স্থাপন করে। এছাড়াও, এই সেতু প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্য একটি অদ্বিতীয় পরিকল্পনা হিসেবে পরিচিত।


পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রক্রিয়াটি দুটি দেশের প্রধানত সরকারগুলির সহযোগিতায় হয়েছিল। পদ্মা সেতু প্রাথমিক পরিকল্পনা থেকে ২০০৫ সালে শুরু হয়। এই সেতু বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে প্রান্তীয় বাণিজ্য সারাবাহিনী, পোষ্য ও বাণিজ্যিক যাতাতের উন্নতি, এবং গঙ্গা নদীর ওষুধের দ্বিমুখী যাত্রা সুবিধা সরবরাহ করা উদ্দেশ্যে হয়েছে। 

পদ্মা সেতু বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সেতু, যা গঙ্গা নদীতে দুই বঙ্কে সংযুক্ত করে। এই সেতু দেশের ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেমের জন্য একটি মহাবিশেষ দরবার হিসেবে পরিচিত।


পদ্মা সেতু ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে বাংলাদেশের মুন্দা জেলা পর্যন্ত স্প্যান করে যায়, যা একটি অত্যন্ত সুন্দর দৃশ্য তৈরি করে তোলে। সেতুটি প্রায় ৬ কিলোমিটার লম্বা এবং এটি দুইটি সড়ক লেন এবং একটি রেল লেন ধারণ করে। এই সেতুটি বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা হয়ে বাংলাদেশের সড়ক ও রেলওয়ে নেটওয়ার্কে একটি প্রাধান্যপূর্ণ সড়ক সংযোগ প্রদান করে।


পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রক্রিয়া সাত বছরের বেশী সময় নেয়েছে এবং এই সেতু বাংলাদেশের মাটি এবং মানুষের জীবনে একটি অত্যন্ত গর্বস্থ দরবার হিসেবে উঠেছে। এই সেতু সারা দেশে বাড়তি সড়ক সংযোগ সাধারে এবং ব্যবসায়িক প্রাকৃতিক সংস্থাগুলির জন্য প্রাধান্যপূর্ণ সড়ক নেটওয়ার্কে একটি মানুষকে দুই পাড়ে যাওয়ার সুযোগ দেয়।


সেতুটির নির্মাণ প্রক্রিয়ায় অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে, যেটি এই সেতুটির সড়ক ও রেল যানবাহনের জন্য একটি সুরক্ষিত এবং দ্বিধাতুক সড়ক নির্মাণে অবশ্যই ছিল। এই সেতু একটি প্রকৌশল উদ্দেশ্যে সকল লোকের সেনা সেনাপেট হিসেবে দায়িত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হয়, এবং সেতুটির নির্মাণ প্রক্রিয়ায় স্থানীয় এবং বিদেশী নির্মাতাদের মধ্যে সাথে কাজ করা হয়েছে। এই মহাকাব্যের সাথে পদ্মা সেতু একটি অত্যন্ত গর্বস্থ এবং অপ্রাপ্য সাফল্য হিসেবে লক্ষ্য করা হয়, যা বাংলাদেশের প্রগতি ও একতা স্যাম্প হিসেবে সৃজন করেছে।


পদ্মা সেতু হলো একটি প্রযুক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় গর্বের প্রতীক যা বাংলাদেশ ও ভারতের সংস্কৃতি, বৈচিত্র, এবং সহযোগিতার অনন্য সংকেত। এই সেতু প্রযুক্তিগত ও সাংস্কৃতিক উন্নতির একটি শ্রেষ্ঠ উদাহরণ।


    Download PDF     


Post a Comment

Previous Post Next Post

Ad